ABOUT ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ

About ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ

About ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ

Blog Article

বাংলাদেশের সেরা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা ২০২৪

টব থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্যে টবের নিচে তিন থেকে চারটি ছিদ্র রাখতে হবে। টবের তলায় ২/৩ সেমি. পুরু করে ইটের খোয়া সাজাতে হবে এটা যদি সম্ভব না হয় তবে ছিদ্রের উপরিভাগে ভাঙ্গা টবের ৩ অথবা ৪টি অংশ কিংবা ইটের টুকরা এমনভাবে সাজাতে হবে যাতে ছিদ্রগুলো মাটিদ্বারা বন্ধ না হয়ে যায়। টবে মাটি ভরার সময় টবের উপরিভাগে ০.

অসময়ে ফল উৎপাদনের কলাকৌশল বাউ জার্মপ্লাজম সেন্টারে পরীক্ষামূলক চাষে দেখা গেছে, ফল আসা শুরু হয় জুন মাসে এবং নভেম্বর মাস পর্যন্ত সংগ্রহ করা যায়। শীতকালে দিবসের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে প্রতি চারটি গাছের জন্য একটি করে ৬০-১০০ ওয়াটের বাল্ব সন্ধ্যা থেকে ৫-৬ ঘণ্টা জ্বালিয়ে রেখে ফল আনা হচ্ছে এবং চাহিদা মোতাবেক সময়ে ফল নেওয়া যায়।

৬-৯ বছরের গাছে ৬০-৭০ কেজি গোবর সার, ৪০০ গ্রাম ইউরিয়া, ৩৫০ গ্রাম টিএসপি ও ৩৫০ গ্রাম এমওপি প্রয়োগ করতে হবে

এক শৌখিন ফলচাষি বাণিজ্যিকভাবে এ দেশে প্রায় ১০ একর জমিতে ড্রাগন ফন্সুটের চাষ করে হইচই ফেলে দিয়েছেন। ঢাকার সাভারে আশুলিয়ার মরিচাকাটা গ্রামে রুম্পা চক্রবর্তী ড্রাগন ফ্রুটের সাড়ে ষোলো হাজার গাছ লাগিয়ে ইতোমধ্যেই সাফল্যের মুখ দেখতে শুরু করেছেন। মাত্র এক বছরের মধ্যেই সেসব গাছ ফলবতী হয়ে উঠেছে। এ বছরই তিনি প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার ফল পাওয়ার more info আশা করছেন। তিনি বলেন, যেসব দেশ ড্রাগন ফলের দেশ হিসেবে পরিচিত, সেই থাইল্যান্ডেও গাছ পূর্ণ ফলবান হতে প্রায় তিন বছর লাগে। বাংলাদেশে তিনি ২০০৯ সালে থাইল্যান্ড থেকে ড্রাগন ফন্সুটের চারা এনে লাগান। সেসব গাছে মাত্র এক বছরের মধ্যে ফল ধরতে দেখে তিনি নিজেও বেশ অবাক। তাই তিনি রফতানিযোগ্য এ ফলের ভবিষ্যৎ বাণিজ্যিক সম্ভাবনা নিয়ে বেশ আশাবাদী। দেশে এখন এই ফলের চারাও পাওয়া যাচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্রুট জার্ম প্লাজম সেন্টারে। সাভারের জিরানীতেও বানিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে এই ফল। এল আর অ্যাগ্রোর স্বত্বাধিকারী লুৎফর রহমান গড়ে তুলেছেন এই বাগান।

সারা বছর টবে গোলাপ গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন

ড্রাগন গাছের জন্য দিনে কত ঘন্টা সূর্যের আলা প্রয়োজন?

চট্টগ্রাম অফিসঃ ২০২ নং বাড়ি,মেয়র গলি ২নং ঘেট,ষোলশহর।

ড্রাগন ফুল রাতের রানি ড্রাগন গাছে ফুল ফোটে রাতে। দেখতে অনেকটা নাইট কুইন ফুলের মতো, লম্বাটে, সাদা ও হলুদ। ড্রাগন ফুলকে ‘রাতের রানি’ নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে। ফুল স্বপরাগায়িত; তবে মাছি, মৌমাছি ও পোকা-মাকড়ের পরাগায়ণ ত্বরান্বিত করে এবং কৃত্রিম পরাগায়ণও করা যেতে পারে।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ অটোমেটিক ফগিং কলিং সিস্টেম

হারিয়ে যাওয়া এক ইসলামিক লাইব্রেরি থেকে যেভাবে আধুনিক গণিতের জন্ম

কৃষি প্রতিবেদন ও সাফল্য গাথাঁ সফলদের সাফল্য গাথাঁ

বিশ্বের প্রথম বালিশ তৈরি হয়েছিল যে বিশেষ উপাদান দিয়ে

ড্রাগন ফলটি হলো ক্যাকটাস গোত্রের একটি জাত এবং এর গাছটি দেখতে হুবহু প্রায় ক্যাকটাসের ন্যায় লতার মতোই দেখায়। অনেকটা মাংসাল এবং খাঁজকাটাযুক্ত গাছ।

Report this page